"দরিদ্রের দুঃখ-ক্লেশ কত কৈলা দূর।"
শ্রীশ্রী ঠাকুর তখন চাঁদপুরে। হাঁটুর ব্যথার জন্য জনৈক ভক্ত তাঁর হাঁটুতে একটি 'নী-কাপ' (Knee-Cup) লাগিয়ে ঠাকুর দর্শনে আসেন।কিন্তু তাঁর ব্যাথা বা ব্যাধির কথা ভুলেও তিনি ঠাকুরকে বলেন নি। শ্রীশ্রী ঠাকুর তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, "আপনার হাঁটুতে কি?"
ভক্ত- বাবা, হাঁটুতে ব্যাথার জন্য লাগিয়েছি।
শ্রীঠাকুর- ওটা আমারে দিবেন? আমারও হাঁটুতে ব্যাথা আছে।
ভক্ত- না বাবা, এটা না, আমি এখনই বাজার থেকে আপনার জন্য একটা কিনে আনছি।
ঠাকুর-না, এটাই আমারে দেন। এইটাই আমার পছন্দ হইছে।
শ্রীঠাকুর বারবার বলাতে ভক্ত নিতান্ত সংকোচিত চিত্তে 'নী-কাপ' টি খুলে ঠাকুরের হাতে দিলেন। ঠাকুর তখনই কাপটি তাঁর পায়ে লাগিয়ে বলতে লাগলেন, "বেশ অইছে, এইটায় আমার খুব উপকার হইবো।" বলা বাহুল্য, সেদিন থেকেই ভক্তটির হাঁটুর ব্যাথা ক্রমে কমতে শুরু করল। ধীরেন সোম মহাশয় আমাকে এই ঘটনাটি বলেছিলেন।
এইভাবে "দরিদ্রের দুঃখ-ক্লেশ কত কৈলা দূর।"
শ্রীশ্রী ঠাকুর তখন চাঁদপুরে। হাঁটুর ব্যথার জন্য জনৈক ভক্ত তাঁর হাঁটুতে একটি 'নী-কাপ' (Knee-Cup) লাগিয়ে ঠাকুর দর্শনে আসেন।কিন্তু তাঁর ব্যাথা বা ব্যাধির কথা ভুলেও তিনি ঠাকুরকে বলেন নি। শ্রীশ্রী ঠাকুর তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, "আপনার হাঁটুতে কি?"
ভক্ত- বাবা, হাঁটুতে ব্যাথার জন্য লাগিয়েছি।
শ্রীঠাকুর- ওটা আমারে দিবেন? আমারও হাঁটুতে ব্যাথা আছে।
ভক্ত- না বাবা, এটা না, আমি এখনই বাজার থেকে আপনার জন্য একটা কিনে আনছি।
ঠাকুর-না, এটাই আমারে দেন। এইটাই আমার পছন্দ হইছে।
শ্রীঠাকুর বারবার বলাতে ভক্ত নিতান্ত সংকোচিত চিত্তে 'নী-কাপ' টি খুলে ঠাকুরের হাতে দিলেন। ঠাকুর তখনই কাপটি তাঁর পায়ে লাগিয়ে বলতে লাগলেন, "বেশ অইছে, এইটায় আমার খুব উপকার হইবো।" বলা বাহুল্য, সেদিন থেকেই ভক্তটির হাঁটুর ব্যাথা ক্রমে কমতে শুরু করল। ধীরেন সোম মহাশয় আমাকে এই ঘটনাটি বলেছিলেন।
এইভাবে "দরিদ্রের দুঃখ-ক্লেশ কত কৈলা দূর।"
শ্রীশ্রী সত্যনারায়নের পাঁচালি আস্বাদন
ডঃ শ্রী পুলিন রঞ্জন দাস
পৃষ্ঠা: ৭৬
ডঃ শ্রী পুলিন রঞ্জন দাস
পৃষ্ঠা: ৭৬
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন