শ্রীজীবন ঠাকুর রচিত ''প্রচ্ছন্নের আত্মপ্রকাশ শ্রীশ্রী রামঠাকুর" গ্রন্থ থেকে নিম্ন অংশ উদ্ধৃত।
শ্রীশ্রী ঠাকুরের প্রকট লীলা সম্বরণ করার পূর্ব পর্যন্ত আজীবন সঙ্গপ্রাপ্ত নব্বই বছরের বৃদ্ধ বন্ধুপ্রবর শ্রীযুক্ত হীরালাল রায়ের সযত্ন রক্ষিত পান্ডুলিপি হইতে গৃহীত কাহিনীটি নিম্নরূপ:
"চৌমুহনীতে উপেনদার গৃহপ্রাঙ্গনে একটি কদম্ব তরু বিরাজিত। একদিন কোন পুন্যক্ষণে ঠাকুর আশ্রম হইতে আসিয়া ঐ কদম্ব মূলে দাঁড়াইলেন। বাসাবাড়ির পশ্চিম প্রান্তস্থিত শয়ন কক্ষ হইতে উপেনদা ঠাকুরকে দর্শন করিয়া অনতিবিলম্বে আসিয়া প্রনাম করিলেন। মস্তিষ্ক উত্থিত করিয়া শ্রীদেহ নিরীক্ষণ করিতে দৃষ্টিপাত করিলে বিস্মিত নেত্রে অবলোকন করিলেন- শ্রীশ্রী ঠাকুর চতুর্ভুজ মূর্তিতে শঙ্খ, চক্র, গদা, পদ্ম হাতে তাঁহার সম্মুখে দন্ডায়মান।"
শ্রীশ্রী ঠাকুরের প্রকট লীলা সম্বরণ করার পূর্ব পর্যন্ত আজীবন সঙ্গপ্রাপ্ত নব্বই বছরের বৃদ্ধ বন্ধুপ্রবর শ্রীযুক্ত হীরালাল রায়ের সযত্ন রক্ষিত পান্ডুলিপি হইতে গৃহীত কাহিনীটি নিম্নরূপ:
"চৌমুহনীতে উপেনদার গৃহপ্রাঙ্গনে একটি কদম্ব তরু বিরাজিত। একদিন কোন পুন্যক্ষণে ঠাকুর আশ্রম হইতে আসিয়া ঐ কদম্ব মূলে দাঁড়াইলেন। বাসাবাড়ির পশ্চিম প্রান্তস্থিত শয়ন কক্ষ হইতে উপেনদা ঠাকুরকে দর্শন করিয়া অনতিবিলম্বে আসিয়া প্রনাম করিলেন। মস্তিষ্ক উত্থিত করিয়া শ্রীদেহ নিরীক্ষণ করিতে দৃষ্টিপাত করিলে বিস্মিত নেত্রে অবলোকন করিলেন- শ্রীশ্রী ঠাকুর চতুর্ভুজ মূর্তিতে শঙ্খ, চক্র, গদা, পদ্ম হাতে তাঁহার সম্মুখে দন্ডায়মান।"
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন